Laugh for live

Laugh for live

Saturday, October 20, 2012

Newwwwwww

দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন- এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি
২য় জন- কেমনে ?
১ম জন-ওর কাছ থেকে ৫০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম,আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই
============================================================
মেয়ে তার বায়োলোজি ম্যাডাম কেঃ
"ম্যাডাম্, ভালো সিনেমা এবং অশ্লীল সিনেমার ভিতরে পার্থক্য কি?"
ম্যাডাম্- "যদি কোনো সিনেমা দেখে তোমার চোখে পানি আসে তাহলে সেটা ভালো সিনেমা, আর যদি সিনেমা দেখে দুই পায়ের মাঝে পানি আসে তাহলে সেটা অশ্লীল সিনেমা।"
=============================================================
পিন্টু স্কুল থেকে এসে আদা খান কে বলছে, “বাবা, বাবা আজকে না স্কুলে এক নতুন ম্যাডাম আসছে। ম্যাডামটা না একটা মাল!!!
আদা খান: চুপ কর বেয়াদব ম্যাডাম মায়ের মত.
পিন্টু: হ্যাঁ , হ্যাঁ , খালি নিজের কথাই ভাব!!
==============================================================
যুবতী ছাতি মিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল-
মিস্ত্রী: “উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে”
যুবতী: “যা ইচ্ছা করো, কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে।
==============================================================
মাঃ তোমার কি ছেলেটা পছন্দ হয়েছে ? হলে বলো সম্পর্ক পাকা-পাকি করবো।
মেয়েঃ ummm মা…, ছেলে তো ভালই কিন্তু….. একটু short।
মাঃ আরে টিভি ১৪ ইঞ্চির হোক আর ২৯ ইঞ্চির হোক, রিমোট কিন্তু ৬ ইঞ্চিরই হয়
==============================================================

Monday, May 14, 2012

jokrs

মিলির বিয়ে হয়েছে এক বাসের কন্ডাক্টরের সাথে। বিয়ের পরের দিন মিলিকে তার বান্ধবী জিজ্ঞেস করছেঃ কী রে, বাসর রাত কেমন কাটল?
- আর, বলিস না, প্রথমদিনেই পাছা ব্যথা করে দিয়েছে।
- বলিস কি রে? প্রথম দিনই পাছায়...?
- আর বলিস কেন? সারারাত কেবল থাবড়েছে আর বলছে- ''ওস্তাদ বাঁয়ে চাপেন, ওস্তাদ ডাইনে চাপেন...! ''


========================================================================
রণন আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।
রণন: বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
নাছের: কেন?
রণন: মেয়েটা কানে কম শোনে।
নাছের: কী করে বুঝলি?
রণন: আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!


=======================================================================

ছেলেঃ আচ্ছা বাবা একটা Car এক্সিডেন্ট করে চিৎ হয়ে পড়লে তাকে কী বলবে???
বাবাঃ Car কে Car বলবে আর কী?
ছেলেঃ না ওটাকে বলবে চিৎ Car।
ছেলেঃ আর যদি Car টার হেডলাইট ভেঙ্গে যায় তো কী বলবে???
বাবাঃ জানি না।
ছেলেঃ তখন বলবে অন্ধ Car , বুঝলে।


=======================================================================

  

Saturday, March 31, 2012

hard coded 18+

এক লোক তার জীবন নিয়ে হতাশ।কোনো কিছু ভালো লাগে না। হঠাত্ত একদিন সে এক যায়গার সন্ধান পেল যেখানে নাকি সেক্স ফ্যান্টাসী দেয়া হয় চ্যালেঞ্জ করে। তো সে গেল সেখানে। ওরা অনেক টাকার বিনিময়ে রাজী হয়ে বলল আগামীকাল সকাল ১০ টায় আসবেন।লোক্টা পরের দিন গেলে ওরা একটা রুম দেখিয়ে দিয়ে বলল ওই ঘরে যেয়ে দেখবেন একটা মুরগী আছে।আপনার কাজ হচ্ছে মুরগী টাকে জোড় না করে আলত করে ধরে আপনার ধোনের আগায় মুরগীর পুটকি লাগিয়ে চোদার চেষ্টা করা।এ কথা শুনে তো লোক্টা চরম খেপে গেল।পরে ওই প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র এক অফিসারের চেষ্টায় তাকে রাজী করিয়ে পাঠানো হল। তা লোক্টা রুম এ ঢুকে তার ধোন টা বের করে মুরগীর গুদে লাগানোর সাথে সাথে মুরগীটা কক কক করতে করতে উড়ে যায়। এটা দেখে তো সে ব্যাপক মজা পেল। সুতরাং সে পরের দিন আবার এল নতুন কোনো ফ্যান্টাসীর জন্যে। এবার তাকে একটা রুম এর ফুটো দেখিয়ে চোখ লাগিয়ে দেখতে পেল। এবার সে দেখলো, রুমের মাঝে এক্তা শসা পোতা আছে। আর এক মহিলা লাফ দিয়ে এসে এসে ওই শসার উপর পড়ে ভোদায় শসা দেখাচ্ছে। এটা দেখে লোক্টা বলে আল্লাহর দুনিয়ায় কত কিসিমের মানুষ যে আছে। তখন তার পাসেই আর একটা ফুটা দিয়ে আর এক লোক ও দেখছিল। এটা শোনার পর সে বলল, ভাই এ তো কিছুই না। গত কাল এক লোক মুরগী নিয়ে যা করল !!!

====================================================

একবার হাসিনার দুধ ঝোলা দেখে মানবাধিকার কর্মীরা অভিযোগ করল, হাসিনার দুধ ঝোলা কেন। তখন হাসিনা বলল, আমার দুধ ঝোলা না দেখে দেশ ঝুলে গেছে সেটা নিয়ে মাথা ঘামান। তখন তারা বলল, বিরোধী দলের চেয়ার পারসন খালেদার ভোদা দুভাগ কেন জবাব চাই। তখন খালেদা বলল, আমার ভোদার দুভাগ না দেখে দেশ দুভাগ হয়ে যাচ্ছে সেটা দেখেন, এমন সময় এরশাদ চাচা ধুমায়ে খেচতাছে। খেচতে খেচতে মাল আউট হবে এমন সময় অভিযোগ আসল, এরশাদের ধোন খাড়া কেন, তখন সে জবাব দিল দেশকে এখন শক্ত হাতে এভাবে ধরতে হবে বলে মাল আউট করে দিল…


===========================================

Vodro jokes (Non 18+)

$$ফেসবুক দুনিয়া

এক ছেলের ফেসবুক স্ট্যাটাস
“ক্লাসে লেকচার চলছে...আর আমি ফেসবুকে অনলাইনে...হাহাহাহা”

তার শিক্ষকের কমেন্ট
“বের হয়ে যাও ক্লাস থেকে এখনি”

বন্ধুর কমেন্ট
“আরে ক্যান্টিনে আয়... কার্ড খেলবো...

গেটকিপারের কমেন্ট
“আগে নিজের বাইক লক করে যাও... ডীন ঘুরতে বের হইছে”

মায়ের কমেন্ট
“অসভ্য! ক্লাস না করলে ১ কেজি পিয়াজ নিয়ে সোজা বাসা চলে আয়”

বাবার কমেন্ট
“দেখো দেখো তোমার ছেলের কাজকারবার দেখো!!”

প্রেমিকার কমেন্ট
“ I hate u…বললাম আজকে দেখা করি... বলে কি দাদা হাসপাতালে... ডেটিং এ যেতে পারবো না... ঃ

দাদার কমেন্ট
“নালায়েক...বাসায় আয় আগে...দেখাচ্ছি কে হাসপাতালে যায়...”








$$প্রগতিশীল বর (দোকানের সেলস্ গার্লকে): আচ্ছা আপনাদের এখানে কি এমন কোন বই আছে যার নাম "মহিলাদের শাসন কর্তা পুরুষ"?
সেলস্ গার্লঃ জি স্যার, আষাঢ়ে গল্পের বই ৩/২ নং সেকশনে পাবেন।





$$ গভীর রাতে স্ত্রী ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখেন পাশে স্বামী নেই। তাকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং টেবিলে। দেখেন, তিনি এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে স্থির তাকিয়ে আছেন। স্ত্রী লক্ষ্য করলেন, স্বামী গভীর চিন্তামগ্ন। কফিতে একবার চুমুক দিচ্ছেন আর চোখের পানি মুচ্ছেন। স্ত্রী কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কী হয়েছে তোমার? দেয়াল থেকে চোখ ফিরিয়ে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে স্বামী বললেন, আজ থেকে ২০ বছর আগের সেই দিনের কথা তোমার মনে আছে? স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ। স্বামী বললেন, একবার তোমার বাবা বলেছিলেন, হয় আমার মেয়েকে বিয়ে করবে, নয়তো ২০ বছরের জন্য জেল খাটতে হবে মনে আছে? স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ, তাও মনে আছে। স্বামী চোখ মুছে বললেন, সেদিন যদি তোমাকে বিয়ে না করে জেলে যেতাম, তাহলে আজ মুক্তি পেতাম?




$$স্ত্রী: আমার সাথে ১০ বছর সময় কাটানো তোমার কাছে কি?
স্বামী: আরে সে ১ সেকেন্ড মনে হয়। চোখের পলকে কেটে গেল প্রিয়ে...
স্ত্রী: (খুশি হয়ে) আমার জন্য ১০,০০০ টাকা তোমার জন্য কি?
স্বামী: আরে সেত ১ টাকার মত। কোন ব্যাপারই না।
স্ত্রী: (ততধিক খুশি হয়ে)তা জানু আমাকে ১০,০০০ টাকা দিতে পারবে এখন?
স্বামী: (গম্ভির হয়ে) দাড়াও এক সেকেন্ড পরে দেই।





$$স্ত্রী: প্রতিজ্ঞা করো, আমি মরে যাওয়ার পর কাউকে ভালোবাসবে না।
স্বামী: সে প্রতিজ্ঞা করলাম। কিন্তু তুমি বেঁচে থাকা অবস্থায় এই প্রতিজ্ঞা রক্ষা করার তো দরকার নেই?





$$স্বামী: তুমি কি ভেবেছো? আমি কি গাধা!!?
স্ত্রী: এতে ভাবাভাবির তো কিছু দেখি না!




$$১ম বান্ধবীঃ হ্যা রে, তোকে যে পাখিটা দিয়েছিলাম সেটা কেমন?
২য় বান্ধবীঃ হ্যা খুবই টেস্টি! এত মজা লেগেছে খেতে।
১ম বান্ধবিঃ মানে? তুই কি সেটা রান্না করে খেয়েছিস? জানিস পাখিটা সাতটা ভাষায় কথা বলতে পারত?
২য় বান্ধবীঃ কই? জবাই করার সময় তো কিছু বলেনি!





$$স্ত্রীঃ স্বামী এবং স্ত্রীকে কখনো একসঙ্গে স্বর্গে ঢোকার অনুমতি দেয়া হয় না।
স্বামীঃ হ্যাঁ, এজন্যই এর নাম স্বর্গ।

Saturday, February 18, 2012

এক রেড ইন্ডিয়ান বৃদ্ধ আর অল্প বয়সের তরূনী এসেছে হাসপাতালে। মেয়েটার বাচ্চা হবে। ডাক্তার বাচ্চা ডেলিভারি দেয়ার পর, বুড়াকে জিজ্ঞেস করল, এই বয়সে পোলার বাপ... ক্যামনে পারেন আপনি?

হে হে হে... পুরান ইঞ্জিনেও কাম চলে।

পরের বছর আবার বাচ্চা হলো। এইবারো ছেলে। ডাক্তার জিজ্ঞেস করল, আপনার কি স্পেশাল কোন মেডিসিন জানা আছে? ক্যামনে করতাছেন এই কাজ?

হে হে হে... পুরান ইঞ্জিন এখনো নষ্ট হয় নাই।



পরের বছর আবার বাচ্চা হবে। এইবারও ছেলে। ডাক্তার বের হয়ে এসেছে। তাকে দেখেই বৃদ্ধ বলল, হে হে হে...পুরান ইঞ্জিন কাজ করতাছে...

ডাক্তার বলল, হুমম... তয় মনে হয় তেল পাল্টাতে হবে। এইবারের ছেলে ত নিগ্রো।

=================================================================

আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে নিয়ে একবার এক টিভি এক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করলেন। যেখানে আজিজ মোহাম্মদ ভাই এর চোখ বাধা থাকবে এবং দেশের বিভিন্ন নায়িকার চুমো খাবেন। তাকে বলতে হবে কে চুমো খেলেন।

১ম বার বাংলাদেশের নায়িকা অঞ্জুঘোষ চুপে চুপে চুমো খেয়ে গেলেন। আজিজ মোহাম্মদ ভাই চোখ বাধা অবস্থায় তিন সেকেন্ডের ভেতর বলে দিলেন, এটা অঞ্জু।

সবাই খুব অবাক হলেন!!! ২য় নাম্বারে এলেন সাবানা, সবাই জানে সাবানা ভালো মেয়ে, কোন ঘটনা নেই, আজিজ হয়তো ধরতে পারবে না। কিন্তু বিধি বাম। আজিজ ভাই ৪ সেকেন্ডর মাথায় বলে দিলেন এটা সাবানা।



একে একে শাবনুর, ময়ূরী সবাই ফেল মারলেন। আজিজ মোহাম্মদ ভাই সবার নাম বলে দিচ্ছেন।

পাশে মমতাজ দাড়ানো ছিলো। তিনি নায়িকা নন। কিন্তু আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের এই ক্ষমতা দেখে তার মাথায় রক্ত উঠে গেল। তিনি বললেন , "দাড়া তোকে মজা দেখাই"

তিনি তার শাড়িটা তুলে তার বিশেষ জায়গাটা দিয়ে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের ঠোটে একটি চুমো দিলেন। আজিজি মোহাম্মদ ভাই প্রায় দুই মিনিট চোখ বন্ধ করে বসে রইলেন। তারপর বললেন। "এটা আসাদুজ্জামান নূর" ।

================================================================

ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।



ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, 'কে লিখেছে এটা?'



কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।



পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, 'কে লিখেছে এটা?'



কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।



পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা। মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা।



তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা। মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।



তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে।

===============================================================

Women's life is very difficult!!!! bcoz...

Morning: Washing Cloth..

Afternoon: Drying Cloth..

Evening: Ironing Cloth...

Night: Opening Cloth...

Late Night: Searching Cloth...


=================================================================

Saturday, December 3, 2011

একবার ক্লাস এ পরীক্ষা চলছে ; যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন পুরো হল এ চক্কর দিচ্ছেন ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছেনা দেখা দেখি বা কথা বলার। ঠিক এই সময় এক ছাত্র শিক্ষক কে একটা চিরকুট ধরিয়ে দিলো সাথে সাথে শিক্ষক তার চেয়ার এ গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!! কি ছিল চিরকুট এ?? ...।
.
.
.
.
.
.
"স্যার আপনার প্যান্ট পিছন থেকে ফাটা" :p :P
============================================================

BF: তার বান্দবিকে বলছে আচ্ছা বলতো ৬' ইঞ্চি একটা জিনিস যেটা দরলেই শরিরে অন্য রকম লাগে , আর আমি তোমাকে দিলে তুমি তা সাবধানে বিশেষ জায়গায় ঢুকিয়ে রাখ এবং আরও বেশী বেশি পরিমানে চাও। বলতো জিনিসটা কি?

GF: যা দুষ্ট , কি বল এইসব,আমার লজ্জা লাগে...আমি বলতে পারবোনা... !!!

BF:আরে লজ্জার কি আছে !! তুমিকি মনে করছ ??...আমি তো...
/
/
/
/

/
/
/
/৫০০৳ টাকার নোটের কথা বলছি!!! তোমার দেখি চিন্তাই খারাপ....? ?

=========================================================

আপনি কি বোর হচ্ছেন??
.
.
কিছু করতে ইচ্ছা করছে??
...
... ....
.....
......
........
.........
...........
তাহলে চেইন খোলেন
...
.....
......
.......
হাত ভিতরে ঢুকান
....
......
.......
........
আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!! :P:P
....
.......
........
.........
কি ভাবসিলেন: D:D হে হে হে খাচ্চর কোথাকার :P:P

========================================================

বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে। স্ত্রী চরম আনন্দে জোরে জোরে চিত্‍কার করছে। এটা দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল। সে চেচিয়ে উঠলো “তোমরা কি করছ?”
অপরিচিত: গান শুনি
লোক:(দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে) ক্ই আমি তো শুনছি না?
অপরিচিত: আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নাই। শুনবেন কেমনে?


==========================================================

ম্যাডামঃ “transparent”(স্বচ্ছ) শব্দ টার একটা উদাহরণ দাও।

ছাত্রঃ ম্যাডাম্, এর উদাহরণ হচ্ছে , আপনার শাড়ির ভিতর দিয়ে “bra” দেখা যাচ্ছে। :P
ম্যাডাম রাগ হয়েঃ একটু তো লজ্জা শরম রাখো। :@ :@













ছাত্রঃ ম্যাডাম লজ্জা শরম আছে বলেই তো বলি নাই যে “bra” নিচের জিনিস টাও দেখা যাচ্ছে। :p :p :p

=========================================================

আবুল সাহেব ও তার স্ত্রীর sex এর secret code হলো ” পরোটা ভাজি”
প্রতিদিন সকালে খাবার টেবিলে আবুল সাহেব, তার স্ত্রী ও তাদের ৫ বছরের বাচ্চা একসাথে খেতে বসে।
আবুল সাহেব প্রতিদিন সকালে তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করে, ” কাল রাতে কয়টা পরোটা ভাজলাম?”
তার স্ত্রী কখনো উত্তর দেয় ৩টা, কখনো ৪টা, কখনো ৫টা,৬টা,৭টা ।

একদিন সকালে তার স্ত্রী বলল ৫টা।
কিন্তু আবুল সাহেব বলল ৪টা।
তারা কিছুতেই এই বিষয়ে এঁকে অপরের সাথে একমত না।
এই নিয়ে তাদের মধ্যে মহা তর্ক শুরু।

তাদের ১৭ বছরের একটা কাজের ছেলে ছিল। তখন ছেলেটি খাবার টেবিলে নাস্তা দিতে দিতে বলল,” কাল রাতে খালুরে দুধ দিতে আপনাদের রুমে ঢুকছিলাম,ঢুইকা দেখি তাওয়া ( fry-pan) গরম আছে,তাই আমিও একটা পরোটা ভাইজা ফেলসি।” :P :P :P

========================================================

এক ছোট বাচ্চা চিঠি লিখছে ঈশ্বরের কাছে এভাবেঃ
“হে ঈশ্বর আমার একটি বাইসাইকেলের অনেক শখ ।তাই বাইসাইকেল কেনার দশহাজার টাকা পাঠিয়ে দাও ।”
ব্যস এটুকু লিখে সে খামের উপর লিখলো ‘প্রাপক, ঈশ্বর’|
তারপর ডাকবাক্সে ফেলে এল।
এবার পিয়ন যখন এই চিঠি পেল তখন সে বেচারাতো পড়লো দারুণ বিপাকে ।কি করে,কি করে !! সে দেখালো তার কর্তাবাবুকে, তিনি আবার দেখালেন তার কর্তাবাবুকে এভাবে হাতে হাতে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে চিঠিটি গিয়ে পড়লো প্রধান মন্ত্রির হাতে ।
তিনি চিঠিটি পড়ে বললেনঃ তাকে হতাশ করা চলবে না ।ওর ঠিকানায় পাঁচশ টাকা পাঠিয়ে দাও ।
কিছুদিন পর সেই বাচ্চাটির আরেকটি চিঠি এসে পড়লো সেই পিয়নেরই হাতে ।এবার সে আর ভুল করলো না সোজা পাঠিয়ে দিলো প্রধানমন্ত্রির মারফত ।তো প্রধান মন্ত্রী চিঠিটি খুলে পড়ছেনঃ
হে ঈশ্বর,আমি জানি যে তুমি আমার চিঠি পেয়ে খুশি হয়ে তুমি ঠিকই আমার জন্য দশ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জোচ্চুরি করে সাড়ে নয় হাজার টাকা মেরে দিয়ে আমায় শুধু পাঁচশ টাকা পাঠিয়েছে ।আমি এর বিচার চাই ।…….


========================================================

একদিন একলোক অফিস থেকে বাসায় এসে বেডরুমে ঢুকতেই দেখল বিছানায় তার স্ত্রীকেসম্পূর্ণ নগ্ন, কম্পমান ও ঘর্মাক্ত অবস্থায় আবিস্কার করলো!

ভীতসন্ত্রস্থ হয়ে সে স্ত্রীকে জিগ্গেস করলো, “তোমার কি হয়েছে?”
স্ত্রী কাপতে কাপতে বলল,”মনে হয় আমার হার্ট এটাক হয়েছে!”

তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকতে রুম থেকে বের হবার সময় তার কত ছেলেটি ভয়ে ভয়ে
বলল,”বাবা, ও বাবা, রোকন চাচা না তোমার আলমারিতে ল্যাংটা হয়ে ঢুকা আছে!”
তখন লোকটি আলমারি খুলে দেখলআসলেই তো তাই|

বেশ রাগ হয়ে সে বলল,”আচ্ছা রোকন তোমার আক্কেলটা কি? আমার বউ হার্ট এটাকে মারা
যাচ্ছে আর তুমি কিনা ল্যাংটা হয়ে আমার বাচ্চা ছেলেটাকে ভয় দেখাচ্ছ?”

=============================================================

নার্স ডাক্তারকে বলছেঃ
নার্সঃ (চিন্তিত হয়ে) স্যার, যতবার নিচু হয়ে আমি পেসেন্টের পালস দেখতে যাচ্ছি ততবার উনার পালস বেড়ে যাচ্ছে। কি করি ?



… ▐












ডাক্তারঃ
“আপনার ব্লাউজের বোতামটা খোলা, ওইটা ভাল করে আটকে নিন পালস ঠিক হয়ে যাবে ! :P :P :P

====================================================

একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে তার গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল।
কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল
কেন? ব্যাথা করছে?

না !
তাহলে?

বানান ভুল হইসে !!!

=====================================================

স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি : কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখোন তুমি কি করলা? (রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম..


======================================================

টিচারঃ "তুমি দেরিতে এসেছ কেন???"
ছাত্রঃ " স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো"
টিচারঃ "তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??"
ছাত্রঃ "আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মার হাতে ছিল

======================================================

এক বিজ্ঞানী জঙ্গলে দীর্ঘদিন যাবত যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি নিয়া গবেষনায় মত্ত। অবশেষে তিনি একটা ইঞ্জেকশন আবিস্কার কইরা ফালাইলেন। এখন টেষ্ট করানোর জন্য কেউরে পাইতেছে না।
শেষমেষ নিজের পোষা বিড়ালের উপর সেইটা প্রয়োগ কইরা দিলেন। বিলাই যৌন উন্মাদনায় উত্তেজিত হইয়া যেইখানেই ফুটা পায় সেখানেই করা শুরু করে। বিজ্ঞানী সফল হইলে ও বিলাই লইয়া বিপদে পইড়া গেলেন। বিলাইয়ের সেক্স কিছুতেই কমে না। যখন যা পায় সেইটার লগেই সেক্স করবার যায়। শেষে বিজ্ঞানী বিলাইরে ধইরা ডীপ ফ্রীজে ঢুকাইয়া রাখল যাতে মইরা গেলে সকালে ফালাইয়া দিতে পারে।
সকালে বিজ্ঞানী ফ্রীজ খুইলা তাজ্জব হইয়া গেল, দেখল বিলাই খালি ঘামাইতেছে আর ঘাম মুছতেছে।
বিজ্ঞানী জিগাইল কিরে তুই মরস নাই ? বিলাই চিল্লাইয়া কইলঃ শালা, কাচা মুরগির লগে করা যে কি কষ্ট সেইটা তুই কি কইরা বুঝবি ? :P :P :P

===============================================

একদিন ঘর মুছতে গিয়ে কাজের মহিলা বেগম সাহেবার
খাটের নীচে ব্যবহৃত কনডম পড়ে থাকতে দেখলো।

সে বেগম সাহেবা কে এটা কী তা জানতে চাইল।

বেগম : কেন? তোর জামাই কখনো তোর সাথে ওইসব
করে না?

… কাজের মহিলা : করে। কিন্তু তার ওইটার
চামড়া তো কহনো খুইল্লা পড়ে না। :P :P :P

======================================================

পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।

ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো। সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল-

“কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”

পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে…জি, গাড়ী তো দেখেছি কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!!”

=======================================================

একটা প্রশ্ন- একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই তাকে পতিতা বলে, কিন্তু একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?





উত্তর - ব্যাপারটা আসলে এরকম্, যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা মাস্টার কী (Master Key) ।

======================================================

এক লোক জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে|
এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রসাব পেলে রাস্তার পাশে দাড়িরে প্রসাব করে উঠে পরেন ।
তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন লোকটিপ্রসাব এর পর পানি ব্যবহার করেননি, তখন লোকটিকে বললেন
হুজুর: আপনার কাজটা ভাল হয়নি.
লোকটি: কেন?
হুজুর: আপনি তো প্রসাব করে পানি ব্যবহার করেননি!
… লোকটি: (রাগের ভঙ্গিতে) কি বললেন আপনি যার জন্য ৩ বছর জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব আমি???

=======================================================

একজন মেয়ে আসল কাপড় ক্রয় করতে ।
মেয়ে: ভাই এই জামাটার দাম কত?
দোকানদার: চালাকি করে বললেন ৫ টা kiss ।
ময়ে: ঐ জামাটার দাম কত?
দোকানদার: ১০ টা kiss.
মেয়ে: ২টাই প্যাকেট করে দিন ।আমাদের কজের বুয়া বিল দিয়ে যাবে ।

=========================================================

Jokes.... 18+

তিন টিনএজ বান্ধবী এক সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পরের শনিবার থেকে তাদের পরবর্তী সেমিস্টার শুরু হবে। তাই শুক্রবার দিন তিন বান্ধবী একসাথে ডেটিং এ বেড় হলো। সারাদিন ডেটিং করার পর কাকতালীয় ভাবে সন্ধ্যায় এক সাথে তিনজন বাসায় ফিরলো।

প্রথম এক বান্ধবী উৎফুল্ল ভাবে অপর দুইজনকে বলল- “রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার পরিপাটি চুল এবড়ানো থেবড়ানো, নিজেকে আয়নায় দেখলে পাগলীনি মনে হবে সেটা।”

দ্বিতীয় বান্ধবী প্রথম বান্ধবীর উপর লাফ দিয়ে পরে বলল- “হলো না, সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার সুন্দর ম্যাকাপ নিঃশেষ হয় গেছে, তোমার ঠোঁটে লিপস্টিকের লেশ মাত্র নেই।”

তৃতীয় বান্ধবী চুপ করে বসে বসে তাদের কথা শুনছিলো। কোন কথা বলছিলো না। অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর নিজের অন্তবাস খুলে দেয়ালের দিকে ছুরে মেরে বলল – “সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং একেই বলে।”



দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরেরটা দক্ষিণেরটারে কইছে, তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।

: না
: কেন?
: আমি অপেক্ষায় আছি।
: কিসের অপেক্ষা?
: আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনেরটা আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।

আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিণেরটার অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।

উপরের দুইটা নেট থেকে নিয়েছি

আর ৩ নাম্বারটা দোস্তদের মুখথেকে শুনেছি


মিয়া বিবি ঘর করতেছে কয়েক দিন নতুন বিয়া হইছে
বিবি মিয়া কে বলতেছে আমার ইলিশ মাছ খাইতে ইচ্ছা করতেছে বাজার থেকে ইলিশ নিয়া আসবে
মিয়া বাজার থেকে ইয়া বড় ইলিশ নিয়া বাড়ীর দিকে আসতেছে পথে শশুড়বাড়ীর সামনে শাশুড়ীর সাথে দেখা
শাশুড়ী> জামাই কি নিয়া যাইতেছেন
মিয়া > ইলিশ মাছ আপনার মাইয়ার লাইগা
শাশুড়ী> তয় আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিয়া যান সঠিক জবাব দিতে পারলে মাছ নিয়া যাইবেন ভুল উত্তরে আপনি মাছ পাইবেন না
মিয়া > ঠিক আছে, জিগান কি প্রশ্ন?
শাশুড়ী> মেয়েদের ুদা সামনে না পিছনে?
মিয়া > সামনে
শাশুড়ী> হয় নাই বলে পাছার কাপড় খুলিয়া পাছা দেখাইয়া কইলো মেয়েদের ুদা পিছনে
মিয়া সঠিক জবাব দিতে না পারিয়া মাছ ছাড়াই বাড়ীতে চলিয়া গেল । বিবিরে কইলো তোমার মায়ের প্রশ্নের জবাব দিতে পারি নাই তাই তোমার মায়ে মাছ রাইখা দিছে

পরদিন আবার বাজার থেকে মাছ কিনিয়া আসতেছে আবার পথে শাশুড়ী পাইছে লাগাল

শাশুড়ী> আইজ কা কি মাছ?
মিয়া > গত কাইলের মতই
শাশুড়ী> গত কাইলের প্রশ্নের জবাব দিয়া যাও,
মিয়া > মনে মনে চিন্তা করলো যে গত কাইল সামনে কইছিলাম দেখাইছে পিছনে তা হলে পিছনেই হবে ুদা , তাই সে কইলো ুদা পিছনে

শাশুড়ী সামনের কাপড় উঠাইয়া কইলো ুদা সামনে
মিয়া> তাজ্জব হইয়া গেল এবং মাছ ছাড়াই বাড়ীতে গেল



বিবি> মাছ কোথায়?
মিয়া> তোমার মায়ের ুদা গত কাইল ছিল পিছনে আইজ কা আইছে সামনে ,খালি সামনে পিছনে যায়
যে দিন সঠিক জায়গায় আইবো সে দিনই মাছ খাইতে পারবা


মানে চতুরের সাথে কখনো পেরে উঠা যায় না